JINIA’S TUKI TAKI
বাজারে নকল জিরা ছেয়ে গেছে। কিভাবে চিনবে আসল জিরা?

বর্তমানে পৃথিবী যেমন এগিয়ে চলছে তেমন কিন্তু ভালোর পাশাপাশি খারাপের পরিমাণটাও বেড়ে চলেছে। যেমন অত্যধিক জনসংখ্যা বাড়ার ফলে খাদ্যের যোগান একটা বিশাল বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। আর এখানেই আছে কিছু অসাধু ব্যবসায়ীরা। যারা অতিরিক্ত লাভ করার জন্য খাবারে ভেজাল পর্যন্ত মেশাতেও দ্বিধাবোধ করছে না। আর আমরা সাধারণ মানুষেরা অনেক সময় তফাৎ করতে পারি না কোনটা ভেজাল কোনটা শুদ্ধ। তবে আজ একটা ছোট্ট নিয়ম বলবো যার মাধ্যমে খুব সহজেই আমরা বুঝতে পারবো কোন জিনিসটা ভেজাল কোনটা নয়। আজ বলবো বাজার থেকে আমরা যে জিরে কিনে আনছি সেটা কি আদৌও ভেজাল নাকি একদম খাঁটি জিরে।
সুজির হালুয়া অতি সুস্বাদু করতে এক মজাদার উপায়

সুজির হালুয়া আমরা অনেকেই খেতে খুব পছন্দ করি। কখনো মিষ্টি কখনো নোনতা দুই ভাবেই সুজির হালুয়া বানিয়ে থাকি আমরা। সুজিটাকে প্রথমে একটু ঘি এবং তেজ পাতা দিয়ে ভালো করে ভেজে নিয়ে তারপর দুধ অথবা জল দিয়ে বানিয়ে ফেলি আমাদের পছন্দের হালুয়া। কিন্তু কি এমন উপকরণ দিলে সুজির হালুয়া আরো বেশি টেস্টি হবে। সুজিটা ভাজার সময় যদি সামান্য অল্প বেসন দিয়ে ঘি তেজপাতার সঙ্গে ভেজে নিই। এবং তারপর দুধ অথবা জল দিয়ে এবং পরবর্তী হালুয়ার পদ্ধতি ফলো করি তাহলে সুজির হালুয়া আরো অনেক বেশি টেস্টি হয়।
নতুন বাসনের চটচটে আঠালো স্টিকার উঠে যাবে খুব সহজেই

স্টেনলেসস্টিলের বাসন যখন আমরা কিনি তখন তার মধ্যে একটা স্টিকার আটকানো থাকে। আর ওই স্টিকার যখন আমরা তুলতে যাই তখন আঠা এতটাই শক্তভাবে লাগানো থাকে ওই স্টিকারে যে স্টিকার তুলে নিলেও আঠা থালার মধ্যেই থেকে যায়। আর পরে সেই আঠা যতবার তোলার চেষ্টা করা হয় সেটা আরো চতুর্দিকে ছড়িয়ে পড়ে এবং বাসনটাও নোংরা হয়ে যায়। তাহলে সেটা তুলব কিভাবে?
ফ্রিজের জমে আটকে যাওয়া মাংস আলগা হবে সহজেই কিভাবে?

আমরা অনেক সময় বেশি করে মাংস এনে ফ্রিজে রেখে দিই পরে প্রয়োজনমতো সেটা ব্যবহার করার জন্য। কিন্তু বেশিরভাগ সময় দেখা যায় যখন আমরা মাংসটা বের করি তখন সেটা ভীষণ শক্ত হয়ে যায়। আজ বলবো কিভাবে সহজে জমে যাওয়া মাংস আলগা করব। যেটা করতে হবে সেটা হলো মাংসটা যখন আমরা ফ্রিজে ঢুকাবো তার আগে সেটাকে ধুয়ে পরিষ্কার করে সাদা তেল লাগিয়ে রাখতে হবে। যাতে পরে যখন মাংসটা বের করবে তখন একটার সঙ্গে আরেকটা গায়ে লেগে যাবে না। ভীষণ সহজ একটা পদ্ধতি যারা নতুন রান্না করতে শিখছো তাদেরও কাজে লাগবে যারা পুরনো গৃহিণী তাদেরও ভীষণ কাজে লাগবে।
বেরেস্তা মুচমুচে খাস্তা এবং সুস্বাদু রাখার অভিনব কৌশল

এমন অনেক রান্না রয়েছে যেখানে পেঁয়াজের পাশাপাশি বেরেস্তা ভীষণভাবে দরকার হয়ে ওঠে। তবে কেমন হতো যদি বেরেস্তা বেশ অনেকটা পরিমাণে বানিয়ে নিয়ে সেটাকে মুচমুচে তাজা রাখা যেত। তাহলে রান্নাটাও একটু তাড়াতাড়ি হয়ে যেত। আজ বলবো বেরেস্তা, খাস্তা মুচমুচে রাখার এক অভিনব কৌশল।
জানলা বা বারান্দার গ্রিলে ময়লা চট করে ধরবেনা... কিভাবে?

আমাদের প্রত্যেকেরই বাড়ি হোক কিংবা ফ্ল্যাট জানলা বা বারান্দার গ্রিল খুব তাড়াতাড়ি ময়লা হয়ে যায়। বাইরের এত ধুলোবালি ময়লা যে পরিষ্কার রাখাটা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়ে। তাই আজ বলবো এক খুব সহজ উপায়। যার মাধ্যমে খুব সহজেই আমরা জানলা বা বারান্দার গ্রিল ধুলো মুক্ত করতে পারব। প্রথমে ধুলুটাকে একটা শুকনো কাপড় দিয়ে ঝেড়ে নিতে হবে। তারপর একটা জায়গায় একটু কেরোসিন তেল এবং তাতে একটু সর্ষের তেল মিশিয়ে তুলো কিংবা পাতলা কাপড়ে করে গ্রিলের ওপর ঘষলে খুব সহজেই ময়লা উঠে আসবে। আর এতে খুব সহজে ময়লা ধরবেও না।
রান্নাঘরের আরশোলা দূর করলাম এক নতুন পদ্ধতিতে

রান্নাঘরে ছোট ছোট আরশোলা ভীষণ ভরে যায়। শুধু রান্নাঘর বলব কেন আরশোলা বাথরুমের কোনাগুলোতেও ভীষণ ভরে যায়। বিশেষ করে যাদের বাড়ি একতলা তারা এই সমস্যাটায় ভীষণ ভুক্তভোগী। তবে সে দিক থেকে বাথরুমে বিভিন্ন ধরনের স্প্রে ব্যবহার করলেও রান্নাঘরে খাবার থাকে তাই আমরা যা হোক বাজার চলতি স্প্রে ব্যবহার করতে পারি না সব সময়। তাহলে উপায়! আজ সেই নিয়েই রইল বিষয়বস্তু।
ভেসলিন কি শুধু ঠোঁটেই ব্যবহার করা হয়? আর কি কি হতে পারে?

শীতকালে ভেসলিন অর্থাৎ পেট্রোলিয়াম জেলি ভীষণ কার্যকর একটি জিনিস। আমাদের যাদের ঠোঁট ফাটে তাদের জন্য বিশেষ করে ভেসলিন ঔষধির কাজ করে গোটা শীতকাল জুড়ে। কিন্তু এই ভেসলিন এর গুনাগুন কি শুধু ঠোঁট ভালো রাখতেই কাজে লাগে? আজ জানবো আর কি কি ভাবে আমরা ভেসলিন ব্যবহার করতে পারি।
শুঁয়োপোকার রোয়া হঠাৎ গায়ে হাতে লাগলে তাৎক্ষণিক কি করনীয়!

শীতকালে আমরা অনেকেই বিভিন্ন ধরনের গাছ লাগাই বিশেষ করে বাহারি ফুলের গাছ। আর এই বাহারি ফুলের গাছের হয়ে শুঁয়ো পোকাদের আনাগোনাও বেড়ে যায়। আর শুঁয়োপোকা রোয়া হঠাৎ করে হাতে গায়ে লেগে গেলে ভীষণ জ্বালা যন্ত্রণা হয়। আজ জানব এই হঠাৎ সমস্যার ছোট্ট সমাধান।
জাঙ্ক জুয়েলারি যদি বিবর্ণ হয়ে যায় তাহলে একটাই উপায়

জাঙ্ক জুয়েলারি বর্তমানে আমরা অনেকেই ব্যবহার করি। তবে অতিরিক্ত পড়ার ফলে কিছু সময় পর আমরা দেখতে পাই আমাদের পছন্দের সেই গয়না গুলি একটু করে বিবর্ণ হয়ে যাচ্ছে না হলে ময়লা পড়েছে। ভারি ভারি হার বা কানের আমরা অনেকেই কিনে থাকি পছন্দের শাড়ি বা পোশাকের জন্য। কিন্তু সেগুলো একটু করে ময়লা হতে দেখলে আমাদের মনটা ভীষণ খারাপ হয়ে যায়।। তখন ভাবি কি উপায়ে এটা পরিষ্কার করা যায়। আজ বলবো তেমনি এক ঘরোয়া ছোট্ট উপায়।
রান্না করার পর পোড়া করাই এবার পরিষ্কার হবে খুব সহজে

রান্না করার পর পোড়া করাই এবার পরিষ্কার হবে খুব সহজে
ভাতের ফ্যান দিয়ে মুখ ধুলে ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিরে আসে

ভাতের ফ্যান দিয়ে মুখ ধুলে ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিরে আসে
ঝকঝকে ত্বক একেবারে গ্লাস স্কিন পেতে ব্যবহার কর এই ছোট্ট টোটকা

ঝকঝকে ত্বক একেবারে গ্লাস স্কিন পেতে ব্যবহার কর এই ছোট্ট টোটকা